অনেকেই আছে যারা বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় ভুগে থাকেন। ছোট কোনো কারণ নিয়েই তাদের টেনশনের কমতি নেই। নিজের পাওয়া না পাওয়া নিয়ে ভাবতে থাকেন। অনল...
অনেকেই আছে যারা বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় ভুগে থাকেন। ছোট কোনো কারণ নিয়েই তাদের টেনশনের কমতি নেই। নিজের পাওয়া না পাওয়া নিয়ে ভাবতে থাকেন। অনলাইন ভিত্তিক স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয়, বরাবরই মানুষ ‘পাওয়া’ ও ‘না পাওয়া’র মাঝে, ‘না পাওয়া’কেই বেশি গুরুত্ব দেয়। তাই হতাশা, অবসাদ, মানসিক অশান্তি খুব সহজেই জীবনকে গ্রাস করে তাদের। যার ফলে তাদের অনেকেই নানা রকমের নেশা ও অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে যায়।
মনে রাখবেন এসব মানসিক সমস্যায় নিজের খুঁতখুঁতে স্বভাবকে ঝেড়ে সুন্দর জীবনের জন্য অন্তত এই তিনটি উপায় অবলম্বন করতে হবে।
১. ধ্যান করতে হবে: প্রাচীনকাল থেকেই মানসিক শান্তির জন্য ধ্যান এবং যোগ ব্যায়াম সবচেয়ে ভালো উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিদিন ১০ মিনিট ধ্যানের মাধ্যমে সারাদিনের ক্লান্তি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। তাই মানসিক অবসাদ ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন খানিকটা সময় বের করে ধ্যান করা যেতে পারে।
২. শরীরচর্চা করতে হবে: ব্যায়াম বাড়তি ওজন কমানোর পাশাপাশি মানসিক অবস্থার উন্নতিতেও সহায়তা করে। শরীরচর্চার ফলে মস্তিষ্কের ডোপামিন ও সেরোটোনিন নামক রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয় যা মানসিক অবসাদ দূর করতে সহায়তা করে এবং মনে প্রশান্তি আনে। এমনকি প্রতিদিন ১৫ মিনিট ব্যায়াম মাদক থেকে বিরত থাকাতে সহায়তা করে।
৩. পছন্দের কাজ গুলো করতে হবে: মনকে অন্যদিকে ব্যস্ত রাখতে আপনি আপনার পছন্দের কাজ গুলো করুন। যেমন, গান শোনা, বই পড়া, বাগান করা ইত্যাদি। এ ধরনের কাজে প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট সময় ব্যয় করা উচিত। প্রতিদিন পছন্দের কাজ করে খুব সহজেই মানসিক অবসাদ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
মনে প্রশান্তি পাওয়ার জন্য বাড়তি মানসিক চাপ না বাড়িয়ে যে কাজগুলো করে আনন্দ পাওয়া যায় সেগুলোই করা উচিত।
মনে রাখবেন এসব মানসিক সমস্যায় নিজের খুঁতখুঁতে স্বভাবকে ঝেড়ে সুন্দর জীবনের জন্য অন্তত এই তিনটি উপায় অবলম্বন করতে হবে।
১. ধ্যান করতে হবে: প্রাচীনকাল থেকেই মানসিক শান্তির জন্য ধ্যান এবং যোগ ব্যায়াম সবচেয়ে ভালো উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিদিন ১০ মিনিট ধ্যানের মাধ্যমে সারাদিনের ক্লান্তি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। তাই মানসিক অবসাদ ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন খানিকটা সময় বের করে ধ্যান করা যেতে পারে।
২. শরীরচর্চা করতে হবে: ব্যায়াম বাড়তি ওজন কমানোর পাশাপাশি মানসিক অবস্থার উন্নতিতেও সহায়তা করে। শরীরচর্চার ফলে মস্তিষ্কের ডোপামিন ও সেরোটোনিন নামক রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয় যা মানসিক অবসাদ দূর করতে সহায়তা করে এবং মনে প্রশান্তি আনে। এমনকি প্রতিদিন ১৫ মিনিট ব্যায়াম মাদক থেকে বিরত থাকাতে সহায়তা করে।
৩. পছন্দের কাজ গুলো করতে হবে: মনকে অন্যদিকে ব্যস্ত রাখতে আপনি আপনার পছন্দের কাজ গুলো করুন। যেমন, গান শোনা, বই পড়া, বাগান করা ইত্যাদি। এ ধরনের কাজে প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট সময় ব্যয় করা উচিত। প্রতিদিন পছন্দের কাজ করে খুব সহজেই মানসিক অবসাদ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
মনে প্রশান্তি পাওয়ার জন্য বাড়তি মানসিক চাপ না বাড়িয়ে যে কাজগুলো করে আনন্দ পাওয়া যায় সেগুলোই করা উচিত।
COMMENTS