গত কাল সারারাত বিদ্যুৎ ছিলনা। আজ আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বিদ্যুৎ ও পালিয়েছে। বেশ সমস্যায় আছি। তাই ভাবলাম বর্ষা সম্পর্কিত কিছু সমস্যা ও সম...
গত কাল সারারাত বিদ্যুৎ ছিলনা। আজ আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বিদ্যুৎ ও পালিয়েছে। বেশ সমস্যায় আছি। তাই ভাবলাম বর্ষা সম্পর্কিত কিছু সমস্যা ও সমাধান লিখি।
আমরা সচারচর অন্যদিনের তুলনায় বর্ষাকালে বেশি রোগাক্রান্ত হয়। বিভিন্ন সমস্যায় ভুগি। কেউ পেটের সমস্যায় আবার কেউ বা জ্বর-সর্দিতে। তবে যায় হোক বর্ষা মৌসুমে অন্যান্য মৌসুমের চাইতে রোগের ও রোগীর সংখ্যা যেন হঠাৎ বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে সুস্থ্য থাকতে পাঁচটি খাবার খেতে পারেন। জানুন এসব খাবারের স্বাস্থ্য গুণ।
১. রসুন
রসুনে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যার মধ্যে রয়েছে অ্যালিসিন। যা ব্যাকটেরিয়া ও রোগজীবাণু মারতে সাহায্য করে। নাক বন্ধ থাকলে, চার-পাঁচটি রসুনের কোয়া ছাড়িয়ে একটি কাপড় বেঁধে নিতে হবে। এরপর সেটির গন্ধ শুঁকলে বন্ধ নাক খুলে যাবে।
২. আদা
রোগ নিরাময়ে আদার গুণাগুণ প্রচুর। আদা দেয়া চা বা গরম জলে দু-তিনটি আদার টুকরো ফেলে ভাপ নিলে গলা ব্যাথার মধ্যে আরাম পাওয়া যাবে। আদায় থাকা অলিওরেসিন কাশি কমাতেও সাহায্য করে।
৩. আনারস
গলায় শ্লেষ্মা কমাতে সাহায্য করবে আনারসের মধ্যে থাকা ব্রোমেলাইন এনজাইম। কাশি কমাতেও সাহায্য করে।
৪. ইউক্যালিপটাস তেল
ইউক্যালিপটাসের তেল থেকে বন্ধ নাক সহজেই খুলে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, গরম জলে এই তেল মিশিয়ে ভাপ নেয়াও খুব উপকারী।
৫. হলুদ
আয়ুর্বেদিক হিসেবে বহুদিন ধরেই হলুদ ব্যবহার করা হয়। এর সাহায্যে পেট জ্বালা কমানো এবং হজম শক্তি বাড়ানো যায়। এছাড়া এক চামচ মধুর সঙ্গে কিছুটা হলুদ মিশিয়ে দিনে দু’বার খেলে কাশি ও গলার খুসখুসানি থেকে আরাম পাওয়া যায়। গরম দুধে আদা মিশিয়ে খেলে ঘুম ভালো হয়।
কাশি হলে তুলসি পাতা এক চামচ আদার রসের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। এতে কাশিতে অনেকটা আরাম পাবেন।
এছাড়াও আদা কুচি কুচি করে কেটে পিষে রস বের করে নিয়ে। সেটির সঙ্গে হলুদ ও মধু মিশিয়ে ছোট ছোট বল বানিয়ে। কয়েক ঘণ্টা রেখে শুকিয়ে নিয়ে প্রয়োজন মতো খেয়ে নিলেই কয়েকদিনের মধ্যে কমতে থাকবে কাশি।
আমরা সচারচর অন্যদিনের তুলনায় বর্ষাকালে বেশি রোগাক্রান্ত হয়। বিভিন্ন সমস্যায় ভুগি। কেউ পেটের সমস্যায় আবার কেউ বা জ্বর-সর্দিতে। তবে যায় হোক বর্ষা মৌসুমে অন্যান্য মৌসুমের চাইতে রোগের ও রোগীর সংখ্যা যেন হঠাৎ বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে সুস্থ্য থাকতে পাঁচটি খাবার খেতে পারেন। জানুন এসব খাবারের স্বাস্থ্য গুণ।
১. রসুন
রসুনে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যার মধ্যে রয়েছে অ্যালিসিন। যা ব্যাকটেরিয়া ও রোগজীবাণু মারতে সাহায্য করে। নাক বন্ধ থাকলে, চার-পাঁচটি রসুনের কোয়া ছাড়িয়ে একটি কাপড় বেঁধে নিতে হবে। এরপর সেটির গন্ধ শুঁকলে বন্ধ নাক খুলে যাবে।
২. আদা
রোগ নিরাময়ে আদার গুণাগুণ প্রচুর। আদা দেয়া চা বা গরম জলে দু-তিনটি আদার টুকরো ফেলে ভাপ নিলে গলা ব্যাথার মধ্যে আরাম পাওয়া যাবে। আদায় থাকা অলিওরেসিন কাশি কমাতেও সাহায্য করে।
৩. আনারস
গলায় শ্লেষ্মা কমাতে সাহায্য করবে আনারসের মধ্যে থাকা ব্রোমেলাইন এনজাইম। কাশি কমাতেও সাহায্য করে।
৪. ইউক্যালিপটাস তেল
ইউক্যালিপটাসের তেল থেকে বন্ধ নাক সহজেই খুলে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, গরম জলে এই তেল মিশিয়ে ভাপ নেয়াও খুব উপকারী।
৫. হলুদ
আয়ুর্বেদিক হিসেবে বহুদিন ধরেই হলুদ ব্যবহার করা হয়। এর সাহায্যে পেট জ্বালা কমানো এবং হজম শক্তি বাড়ানো যায়। এছাড়া এক চামচ মধুর সঙ্গে কিছুটা হলুদ মিশিয়ে দিনে দু’বার খেলে কাশি ও গলার খুসখুসানি থেকে আরাম পাওয়া যায়। গরম দুধে আদা মিশিয়ে খেলে ঘুম ভালো হয়।
কাশি হলে তুলসি পাতা এক চামচ আদার রসের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। এতে কাশিতে অনেকটা আরাম পাবেন।
এছাড়াও আদা কুচি কুচি করে কেটে পিষে রস বের করে নিয়ে। সেটির সঙ্গে হলুদ ও মধু মিশিয়ে ছোট ছোট বল বানিয়ে। কয়েক ঘণ্টা রেখে শুকিয়ে নিয়ে প্রয়োজন মতো খেয়ে নিলেই কয়েকদিনের মধ্যে কমতে থাকবে কাশি।
COMMENTS