কাজের সময় বা গুরুত্বপূর্ণ কোনো মূহুর্তে যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় তবে বেশ বিপদে পরতে হয়। খাবার হজম না হওয়া, বদ হজম হওয়া গ্যাস্ট...
কাজের সময় বা গুরুত্বপূর্ণ কোনো মূহুর্তে যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় তবে বেশ বিপদে পরতে হয়। খাবার হজম না হওয়া, বদ হজম হওয়া গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ। সাধারণত বাইরের খাবার খেলে বা তেল জাতীয় খাবার খেলে এ সমস্যা হতে পারে। এ সমস্যা দেখা দিলে সাধারণত আমরা অ্যান্টাসিড খেয়ে থাকি। কেউ কেউ আবার ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকেন। তাই আজ আমি আপনাদের কিছু ভালো ঘরোয়া পদ্ধতি বলে দিব। যাতে ওষুধের মতো কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং বেশ কাজের। হাতের কাছে অ্যান্টাসিড না থাকলে কাজে লাগতে পারে।
→ রাতে গ্যাস্ট্রিক হলে আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিয় তাতে অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। দেখবেন গ্যস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
→ এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ এক গ্লাস পানি সহ পাঁচ মিনিট ফুটান। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠান্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে।
→ চিনি ছাড়াই দুধ পান করুন। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা অ্যাসিডিটি থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। ক্যালসিয়াম শরীরে অতিরিক্ত উৎপাদিত অ্যাসিড শুষে নেয়। কোন কারণে অ্যাসিডিটি সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে স্বস্তি দেবে আপনাকে। অ্যাসিডিটি রোধে আরো বেশি কার্যকরী ফল পেতে এক গ্লাস দুধ এক চামচ ঘি-সহ পান করুন।
→ কয়েকটি জিরা চিবিয়ে অথবা পানিতে সেদ্ধ করে পানিসহ খেয়ে ফেলুন। অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় থেকে মুক্তি পাবেন। জিরা মুখের লালা উৎপাদনে সাহায্য করে যা হজম প্রক্রিয়া ও বিপাক ক্রিয়ায় কাজে আসে। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে, পাকস্থলি কোন কারণে উদ্দিপ্ত হলে তা শীতল করতে সাহায্য করে এটি। এ ছাড়া পেটের আলসার দূর করতেও কাজ করে জিরা।
→ ছোট এলাচের দুইটি দানা গুঁড়ো করে পানিতে ফুটিয়ে তা ঠান্ডা হলে পান করুন, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন। এলাচে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে। পাকস্থলিতে এক ধরনের পিচ্ছিল আবরণ তৈরি করে অ্যাসিডিটির প্রভাব থেকে রক্ষা করে।
ধন্যবা।
→ রাতে গ্যাস্ট্রিক হলে আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিয় তাতে অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। দেখবেন গ্যস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
→ এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ এক গ্লাস পানি সহ পাঁচ মিনিট ফুটান। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠান্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে।
→ চিনি ছাড়াই দুধ পান করুন। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা অ্যাসিডিটি থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। ক্যালসিয়াম শরীরে অতিরিক্ত উৎপাদিত অ্যাসিড শুষে নেয়। কোন কারণে অ্যাসিডিটি সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে স্বস্তি দেবে আপনাকে। অ্যাসিডিটি রোধে আরো বেশি কার্যকরী ফল পেতে এক গ্লাস দুধ এক চামচ ঘি-সহ পান করুন।
→ কয়েকটি জিরা চিবিয়ে অথবা পানিতে সেদ্ধ করে পানিসহ খেয়ে ফেলুন। অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় থেকে মুক্তি পাবেন। জিরা মুখের লালা উৎপাদনে সাহায্য করে যা হজম প্রক্রিয়া ও বিপাক ক্রিয়ায় কাজে আসে। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে, পাকস্থলি কোন কারণে উদ্দিপ্ত হলে তা শীতল করতে সাহায্য করে এটি। এ ছাড়া পেটের আলসার দূর করতেও কাজ করে জিরা।
→ ছোট এলাচের দুইটি দানা গুঁড়ো করে পানিতে ফুটিয়ে তা ঠান্ডা হলে পান করুন, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন। এলাচে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে। পাকস্থলিতে এক ধরনের পিচ্ছিল আবরণ তৈরি করে অ্যাসিডিটির প্রভাব থেকে রক্ষা করে।
ধন্যবা।
COMMENTS