বাংলাদেশ খনিজ সম্পদে ভরপুর। এ পর্যন্ত ২৫ টি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে তেল ক্ষেত্র, কয়লার খনি ইত্যাদি। ‘বাংলাদেশের ...
বাংলাদেশ খনিজ সম্পদে ভরপুর। এ পর্যন্ত ২৫ টি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে তেল ক্ষেত্র, কয়লার খনি ইত্যাদি। ‘বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ’ নিয়ে আজকের সাধারন জ্ঞান।
১. প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু করে কত সালে?
উত্তর : ১৯৫৭ সালে।
২. প্রশ্ন : প্রথম গ্যাস কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর : হরিপুরে।
৩. প্রশ্ন : এ পর্যন্ত কতটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে?
উত্তর : ২৫টি।
৪. প্রশ্ন : সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
উত্তর : ভাঙ্গুরা।
৫. প্রশ্ন : কবে সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়?
উত্তর : ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে।
৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
উত্তর : তিতাস।
৭. প্রশ্ন : কোন সাল থেকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান শুরু হয়?
উত্তর : ১৯১০ সাল।
৮. প্রশ্ন : হরিপুর তেলক্ষেত্র আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : ১৯৮৬ সালে।
৯. প্রশ্ন : মাগুড়ছড়া গ্যাসফিল্ড কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর : কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
১০. প্রশ্ন : টেংরাটিলা গ্যাসফিল্ড কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর : সুনামগঞ্জ।
১১. প্রশ্ন : দেশে কোন গ্যাসক্ষেত্রে প্রথম অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হয়?
উত্তর : মাগুড়ছড়া।
১২. প্রশ্ন : সেমুতাং গ্যাসফিল্ড কোথায়?
উত্তর : মানিকছড়ি, খাগড়াছড়ি।
১৩. প্রশ্ন : কামতা, কান্ত গ্যাসক্ষেত্রটি কোথায়?
উত্তর : গাজীপুর।
১৪. প্রশ্ন : ভোলার শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে কারা?
উত্তর : বাপেক্স।
১৫. প্রশ্ন : বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : ১৯৯৮ সালে।
১৬. প্রশ্ন : ঢাকায় সরবরাহকৃত গ্যাস কোন গ্যাসক্ষেত্র থেকে আসে?
উত্তর : তিতাস।
১৭. প্রশ্ন : জ্বালানী মন্ত্রণালয়ের হিসাবে গ্যাসের সিস্টেম লস কত?
উত্তর : ৪০%।
১৮. প্রশ্ন : গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে কতটি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর : ২৩টি ব্লকে।
১৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশে সিএনজি জ্বালানী হিসাবে ব্যবহার শুরু করে কবে?
উত্তর : ১৯৮২ সালে।
২০. প্রশ্ন : তিতাস গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : ১৯৬১ সালে।
২১. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদের পরিমাণ কত?
উত্তর : ২৮.৪ টিএফসি।
২২. প্রশ্ন : প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন যোগ্য কত?
উত্তর : ১৫.১৯ টিএফসি।
২৩. প্রশ্ন : প্রাকৃতিক গ্যাসের কত ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : ৪৬.৬৩ ভাগ।
২৪. প্রশ্ন : প্রাকৃতিক গ্যাসের কত ভাগ সার কারখানায় ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : ২১.৭ ভাগ।
২৫. প্রশ্ন : প্রধান তেল ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : গোয়ানঘাটের হরিপুরে।
২৬. প্রশ্ন : দ্বিতীয় তেলক্ষেত্রটি কোথায় আবিষ্কার হয়েছে?
উত্তর : মৌলভীবাজার জেলার বরমচলে।
২৭. প্রশ্ন : কোথায় গন্ধক পাওয়া গেছে?
উত্তর : চট্টগ্রামের কুতুবদিয়ায়।
২৮. প্রশ্ন : কোথায় ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে?
উত্তর : মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পাহাড়ে।
২৯. প্রশ্ন : কত সালে ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে?
উত্তর : ১৯৯৪ সালে।
৩০. প্রশ্ন : বাংলাদেশের মাটিতে কিসের আধিক্য দেখা যায়?
উত্তর : অ্যালুমিনিয়াম।
৩১. প্রশ্ন : হীরক ও স্বর্ণ প্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে কোথায়?
উত্তর : বড় পুকুরিয়ায়।
৩২. প্রশ্ন : বড় পুকুরিয়া কয়লাখনি কত সালে আবিষ্কার হয়?
উত্তর : ১৯৮৫ সালে।
৩৩. প্রশ্ন : ফুলবাড়িয়া কয়লাখনিতে কোন কয়লা পাওয়া যায়?
উত্তর : বিটুমিনাস কয়লা।
৩৪. প্রশ্ন : উন্নতমানের কয়লার সন্ধান পাওয়া যায় কোথায়?
উত্তর : জামালগঞ্জে।
৩৫. প্রশ্ন : চীনামাটির মজুদ আছে কোথায়?
উত্তর : ময়মনসিংহের বিজয়পুর, রাজশাহীর পত্নীতলা ও চট্টগ্রামের পটিয়া।
৩৬. প্রশ্ন : কাঁচবালির সর্বাধিক মজুদ কোথায়?
উত্তর : সিলেট।
৩৭. প্রশ্ন : মধ্যপাড়ার কঠিন শিলাখনি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে।
৩৮. প্রশ্ন : খনিজ সম্পদের জন্য কী বিখ্যাত?
উত্তর : সুরমা বেসিন।
৩৯. প্রশ্ন : কোথায় তেজস্ক্রিয় বালি আছে-
উত্তর : কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে।
৪০. প্রশ্ন : কোন কয়লাখনিতে দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?
উত্তর : দিনাজপুরের মধ্যপাড়া।
১. প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু করে কত সালে?
২. প্রশ্ন : প্রথম গ্যাস কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর : হরিপুরে।
৩. প্রশ্ন : এ পর্যন্ত কতটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে?
উত্তর : ২৫টি।
৪. প্রশ্ন : সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
উত্তর : ভাঙ্গুরা।
৫. প্রশ্ন : কবে সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়?
উত্তর : ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে।
৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
উত্তর : তিতাস।
৭. প্রশ্ন : কোন সাল থেকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান শুরু হয়?
উত্তর : ১৯১০ সাল।
৮. প্রশ্ন : হরিপুর তেলক্ষেত্র আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : ১৯৮৬ সালে।
৯. প্রশ্ন : মাগুড়ছড়া গ্যাসফিল্ড কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর : কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
১০. প্রশ্ন : টেংরাটিলা গ্যাসফিল্ড কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর : সুনামগঞ্জ।
১১. প্রশ্ন : দেশে কোন গ্যাসক্ষেত্রে প্রথম অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হয়?
উত্তর : মাগুড়ছড়া।
১২. প্রশ্ন : সেমুতাং গ্যাসফিল্ড কোথায়?
উত্তর : মানিকছড়ি, খাগড়াছড়ি।
১৩. প্রশ্ন : কামতা, কান্ত গ্যাসক্ষেত্রটি কোথায়?
উত্তর : গাজীপুর।
১৪. প্রশ্ন : ভোলার শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে কারা?
উত্তর : বাপেক্স।
১৫. প্রশ্ন : বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : ১৯৯৮ সালে।
১৬. প্রশ্ন : ঢাকায় সরবরাহকৃত গ্যাস কোন গ্যাসক্ষেত্র থেকে আসে?
উত্তর : তিতাস।
১৭. প্রশ্ন : জ্বালানী মন্ত্রণালয়ের হিসাবে গ্যাসের সিস্টেম লস কত?
উত্তর : ৪০%।
১৮. প্রশ্ন : গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে কতটি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর : ২৩টি ব্লকে।
১৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশে সিএনজি জ্বালানী হিসাবে ব্যবহার শুরু করে কবে?
উত্তর : ১৯৮২ সালে।
২০. প্রশ্ন : তিতাস গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর : ১৯৬১ সালে।
২১. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদের পরিমাণ কত?
উত্তর : ২৮.৪ টিএফসি।
২২. প্রশ্ন : প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন যোগ্য কত?
উত্তর : ১৫.১৯ টিএফসি।
২৩. প্রশ্ন : প্রাকৃতিক গ্যাসের কত ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : ৪৬.৬৩ ভাগ।
২৪. প্রশ্ন : প্রাকৃতিক গ্যাসের কত ভাগ সার কারখানায় ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : ২১.৭ ভাগ।
২৫. প্রশ্ন : প্রধান তেল ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : গোয়ানঘাটের হরিপুরে।
২৬. প্রশ্ন : দ্বিতীয় তেলক্ষেত্রটি কোথায় আবিষ্কার হয়েছে?
উত্তর : মৌলভীবাজার জেলার বরমচলে।
২৭. প্রশ্ন : কোথায় গন্ধক পাওয়া গেছে?
উত্তর : চট্টগ্রামের কুতুবদিয়ায়।
২৮. প্রশ্ন : কোথায় ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে?
উত্তর : মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পাহাড়ে।
২৯. প্রশ্ন : কত সালে ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে?
উত্তর : ১৯৯৪ সালে।
৩০. প্রশ্ন : বাংলাদেশের মাটিতে কিসের আধিক্য দেখা যায়?
উত্তর : অ্যালুমিনিয়াম।
৩১. প্রশ্ন : হীরক ও স্বর্ণ প্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে কোথায়?
উত্তর : বড় পুকুরিয়ায়।
৩২. প্রশ্ন : বড় পুকুরিয়া কয়লাখনি কত সালে আবিষ্কার হয়?
উত্তর : ১৯৮৫ সালে।
৩৩. প্রশ্ন : ফুলবাড়িয়া কয়লাখনিতে কোন কয়লা পাওয়া যায়?
উত্তর : বিটুমিনাস কয়লা।
৩৪. প্রশ্ন : উন্নতমানের কয়লার সন্ধান পাওয়া যায় কোথায়?
উত্তর : জামালগঞ্জে।
৩৫. প্রশ্ন : চীনামাটির মজুদ আছে কোথায়?
উত্তর : ময়মনসিংহের বিজয়পুর, রাজশাহীর পত্নীতলা ও চট্টগ্রামের পটিয়া।
৩৬. প্রশ্ন : কাঁচবালির সর্বাধিক মজুদ কোথায়?
উত্তর : সিলেট।
৩৭. প্রশ্ন : মধ্যপাড়ার কঠিন শিলাখনি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে।
৩৮. প্রশ্ন : খনিজ সম্পদের জন্য কী বিখ্যাত?
উত্তর : সুরমা বেসিন।
৩৯. প্রশ্ন : কোথায় তেজস্ক্রিয় বালি আছে-
উত্তর : কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে।
৪০. প্রশ্ন : কোন কয়লাখনিতে দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?
উত্তর : দিনাজপুরের মধ্যপাড়া।
COMMENTS